# | শিরোনাম | স্থান | কিভাবে যাওয়া যায় | যোগাযোগ |
---|---|---|---|---|
১ | আধারদিঘি ও আধারদিঘির মেলা |
০৮ নং বড়বাড়ি |
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার ৫কি.মি উত্তর পশ্চিমে বড়কোট গ্রামে আধারদিঘি নামক প্রাচীন দিঘির অবস্থান । |
0 |
২ | ফতেহ্পুর মসজিদ |
০৪ নং বড়পলাশবাড়ি ইউপি |
মৈষাল ভাইয়ের মহিষের গাড়ি একসময়ের একমাত্র পথ চলার বাহন হলেও এখন আর দেখতে পাওয়া যায় না। ঢাকা থেকে সড়ক পথে বিলাসবহুল বাসযোগে সরাসরি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় খুব সহজেই পৌছানো যায়। সড়ক পথে ঢাকা থেকে বালিয়াডাঙ্গীর দুরত্ব প্রায় ৪৫০ কি.মি। বিমানপথে সৈয়দপুরে পৌছে সড়ক পথে এবং রেলযোগে সৈয়দপুর অথবা দিনাজপুর পৌঁছে সড়কপথে বালিয়াডাঙ্গী নির্বিঘ্নে পৌছানো যায়। ঢাকা থেকে সরাসরি এশিয়ান হাইওয়ে বালিয়াডাঙ্গী পর্যমত্ম বিসত্মৃত রয়েছে। বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় অধিকাংশ মূল সড়ক পাকা হলেও আনাচে কানাচে কাচা সড়ক পরিলক্ষিত হয়। বেলে মাটি হওয়ায় বর্ষার মৌসুমেও কাচা সড়ক চলাচলের উপযোগী থাকে। বালিয়াডাংগীর চৌরাস্তা দিয়ে ভ্যান, বাস, মিশুক, দিয়ে এই স্থান পরিদর্শন করা যাবে। |
0 |
৩ | বামুনিয়া পীর সাহেবের মাজার |
০১নং পাড়িয়া ইউনিয়ন |
বালিয়াডাংগী উপজেলার উত্তরে পাড়িয়া ইউনিয়নের ১০কি.মি দূরে অবস্থিত |
0 |
৪ | রূপগঞ্জের জমিদার বাড়ির |
08নং বড়বাড়ি |
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার এক কি.মি পশ্চিমে তীরনই নদীর গা ঘেষে রূপগঞ্জ নামক গ্রামে রাজবাড়িটির অবস্থান। |
0 |
৫ | শহীদ কমরেড কম্পরাম সিংহ স্মৃতি কমপ্লেক্স | ঢাকা থেকে সড়ক পথে বিলাসবহুল বাসযোগে সরাসরি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় খুব সহজেই পৌছানো যায় । সড়ক পথে ঢাকা থেকে বালিয়াডাঙ্গীর দুরত্ব প্রায় ৪৫০ কি.মি। বিমানপথে সৈয়দপুরে পৌছে সড়ক পথে এবং রেলযোগে ঠাকুরগাও রোড রেলস্টেশন পৌছে সড়কপথে বালিয়াডাঙ্গী নির্বিঘ্নে পৌছানো যায়। ঢাকা থেকে সরাসরি এশিয়ান হাইওয়ে বালিয়াডাঙ্গী পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় অধিকাংশ মূল সড়ক পাকা হলেও আনাচে কানাচে কাচা সড়ক পরিলক্ষিত হয়। বেলে মাটি হওয়ায় বর্ষার মৌসুমেও কাচা সড়ক চলাচলের উপযোগী থাকে। প্রথমে বালিয়াডাঙ্গী থেকে লাহিড়ী হাট আসতে হবে এরপর লাহিড়ী ধান হাঁটি সড়কের পশ্চিমে বামুনিয়া গ্রাম হয়ে উত্তরে চৌরঙ্গী বাজার , এই বাজার থেকে ১ (এক) কিলোমিটার পরেই শালডাঙ্গা গ্রামে শহীদ কমরেড কম্পরাম সিংহ স্মৃতি কমপ্লেক্স অবস্থিত । | ||
৬ | সনগাঁও শাহী মসজিদ |
৫নং দুওসুও ইউনিয়ন |
বালিয়াডাঙ্গী থেকে ০৪ কিলোমিটার দুরে কালমেঘ বাজার থেকে ২ কিলোমিটার পৃব দিকে সনগাও গ্রামে অবস্থিত। ভ্যান বা রিক্সা দিয়ে অতি সহজেই এই মসজিদে গমন করা সম্ভব |
0 |
৭ | হরিণমারী শিব মন্দির : |
৭নং আমজানখো ইউপি |
ঢাকা থেকে সড়ক পথে বিলাসবহুল বাসযোগে সরাসরি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় খুব সহজেই পৌছানো যায়। সড়ক পথে ঢাকা থেকে বালিয়াডাঙ্গীর দুরত্ব প্রায় ৪৫০ কি.মি। বিমানপথে সৈয়দপুরে পৌছে সড়ক পথে এবং রেলযোগে সৈয়দপুর অথবা দিনাজপুর পৌঁছে সড়কপথে বালিয়াডাঙ্গী নির্বিঘ্নে পৌছানো যায়। ঢাকা থেকে সরাসরি এশিয়ান হাইওয়ে বালিয়াডাঙ্গী পর্যমত্ম বিসত্মৃত রয়েছে। বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় অধিকাংশ মূল সড়ক পাকা হলেও আনাচে কানাচে কাচা সড়ক পরিলক্ষিত হয়। বেলে মাটি হওয়ায় বর্ষার মৌসুমেও কাচা সড়ক চলাচলের উপযোগী থাকে। বালিয়াডাংগী হযে ডাংগী বাজার দিয়ে/লাহিড়ী বাজার দিয়ে/চৌরাস্তা দিয়ে ভ্যান, বাস, মিশুক, দিয়ে এই মন্দিরে পৌছানো যায়। |
0 |
৮ | হরিণমারীর ঐতিহ্যবাহী আমগাছ |
৭নং আমজানখো ইউপি |
মৈষাল ভাইয়ের মহিষের গাড়ি একসময়ের একমাত্র পথ চলার বাহন হলেও এখন আর দেখতে পাওয়া যায় না। ঢাকা থেকে সড়ক পথে বিলাসবহুল বাসযোগে সরাসরি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় খুব সহজেই পৌছানো যায়। সড়ক পথে ঢাকা থেকে বালিয়াডাঙ্গীর দুরত্ব প্রায় ৪৫০ কি.মি। বিমানপথে সৈয়দপুরে পৌছে সড়ক পথে এবং রেলযোগে সৈয়দপুর অথবা দিনাজপুর পৌঁছে সড়কপথে বালিয়াডাঙ্গী নির্বিঘ্নে পৌছানো যায়। ঢাকা থেকে সরাসরি এশিয়ান হাইওয়ে বালিয়াডাঙ্গী পর্যমত্ম বিসত্মৃত রয়েছে। বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় অধিকাংশ মূল সড়ক পাকা হলেও আনাচে কানাচে কাচা সড়ক পরিলক্ষিত হয়। বেলে মাটি হওয়ায় বর্ষার মৌসুমেও কাচা সড়ক চলাচলের উপযোগী থাকে। বালিয়াডাংগী হযে ডাংগী বাজার দিয়ে/লাহিড়ী বাজার দিয়ে/চৌরাস্তা দিয়ে ভ্যান, বাস, মিশুক, দিয়ে এই ২০০ বছরের ঐতিহ্যবাহী সুর্যপুরী আম গাছ পরিদর্শন করা যাবে। |
এশিয়ার বৃহত্তম ঐতিহ্যবাহী প্রচীন লতা সূর্যপুরী আম গাছ অবস্থানঃ গ্রামঃ মন্ডুমালা, ব্লকঃ হরিণমারী, উপজেলাঃ বালিয়াডাঙ্গী, জেলাঃ ঠাকুরগাঁও। জাতের নামঃ সূর্যপুরী বৈজ্ঞানিক নামঃ Mangifera indica (ম্যাঙ্গিফেরা ইন্ডিকা) গাছের বয়সঃ আনুমানিক 220 (দুইশত কুড়ি বছর) | বর্তমানে চতুর্থ প্রজন্ম গাছটির স্বত্ত্বাধিকারী।
গাছের বৈশিষ্ট: সূর্যপুরী জাতের লতানো বিশাল আকৃতির আম গাছটি প্রায় দুই বিঘারও বেশি জায়গা জুড়ে বিস্তৃত। দূর থেকে দেখলে সবুজ টিলার মত মনে হয়। আম গাছটির উচ্চতা ৭০ ফুট, এবং প্রশস্ত 19.8 ফুট Ges পরিধি 515 ফুট। মোট ১৯ টি মোটা ডাল গাছটির প্রধান কান্ড থেকে বের হয়ে অক্টোপাসের মত মাটি আঁকড়ে ধরেছে, যা গাছটিকে এক বৈচিত্রময় বৈশিষ্ট্য দান করেছে। প্রত্যেক ডালগুলো প্রধান কান্ড থেকে দূরে গিয়ে মাটিতে নুয়ে পড়ে নতুন শিকড়ের জন্ম দিয়েছে, যা একেকটি স্বতন্ত্র বৃক্ষের মত মনে হয়। অক্টোপাসেরর মত বের হওয়া, মাটিতে শায়িত প্র্রত্যেক ডাল থেকে শিকড় বের হওয়া গাছটির আরও কয়েকশত বছর বেঁচে থাকার ইঙ্গিত বহন করে ।
আমের বৈশিষ্ট: আমটি ছোট,মাঝারি আকারের Ges প্রতিটি আমের ওজন প্রায় 140-160 গ্রাম হয়ে থাকে| হালকা শাসঁযুক্ত হলেও আমটি খেতে বেশ সুস্বাদু, রসালো, সুগন্ধিযুক্ত Ges পাতলা খোসা ও ছোট্ট আঁটি । এ সকল বৈশিষ্ট আমটিকে বিশেষ মযার্দা দান করেছে। এই আমের খাদ্যাংশ 56 শতাংশ এবং মিষ্টিতা 17 শতাংশ। সাধারণত জুন মাসের শেষ হতে আম পাকা শুরু করে এবং জুলাই এর শেষ পযর্ন্ত আম পাওয়া যায়। অধিক জনপ্রিয়তার কারণে এই সূর্যপুরী আমকে ঘিরেই ঠাকুরগাঁও জেলার ব্রান্ডিংও করা হয়েছে ।
ফলনঃ বছর ভেদে প্রায় ১০০-১২০ মণ আম ধরে। গাছের বয়স বেশি হলেও ফলনে তেমন কোন তারতম্য ঘটেনি।
|
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস